Friday, June 29, 2018

BJP President Amit Shah tells lots of lies in Purulia, West Bengal. Here's his false claims Vs true facts.


*Claim: Women have to walk 5 km in Purulia to fetch drinking water*
Fact: State’s largest drinking water project, to benefit 15 lakh people in 9 blocks, coming up at a cost of about Rs 1,200 crore; Purulia Municipality increased daily water supply from 45 to 85 lakh litres; 7 more reiverbed tube-wells set up in Teledi and Shimulia; 16 taps set up in Baghmundi block; 2 drinking water projects set up in Raghunathpur and Hura.

*Claim: People are still living in darkness.*
Fact: Through implementation of Sabar Ghare Alo Scheme, 100% rural electrification has been achieved.
 
*Claim: There are no jobs. People are unemployed*
Fact: In the last seven years, with more than 90 lakh jobs created, the unemployment rate has dropped by almost 40%.
In Purulia district:
About 30,000 self-help groups set up under Anandadhara scheme.
About 8,000 ventures approved, for which a total grant of about Rs 54 crore given under Swami Vivekananda Swanirbhar Karmasuchi Prakalpa.
More than 33,000 youths in the Jangalmahal region enrolled in the Employment Bank got employment in police forces.
26 Karmatirthas built to increase employment of local people.
Through Gatidhara Scheme, about 220 youths managed to buy vehicles for commercial use.


*Claim: Bengal contributed 25% to the country’s GDP in the past, the share has fallen to 4%.*
Fact: The current Government inherited the State’s economy in bad shape, with low GDP and high debt. However, in the last seven years, Bengal’s economy has been soaring.
In the past 7 years, the GSDP has increased by over 2 times, growing by 11.46% (2017-18). A rate greater than the overall growth rate of India. Moreover, the state's tax collection has grown by over 2 times.

*Claim: When Trinamool came to power, the state’s debt burden was Rs 2 lakh crore and now it is Rs 3.5 lakh crore*
Fact: The present State Government has repaid over Rs 2.14 lakh crore to the Centre. 70% of the borrowings has been spent on servicing the existing debt. Bengal’s Debt-GSDP ratio was over 50% previously, but has now come down to around 33%.

*Claim: No new bank credits*
Fact: Rs. 24,272 crore average bank credit flow per year to MSME sector between 2011-18
Since 2012-13, SHGs in the State could access more than Rs. 16,000 crore bank credit, out of which 8,000 crore was accessed in 2017-18 only. In that year, more than 4 lakh 40 thousand SHGs were credit linked.

*Claim: No new industry has been set up in Bengal*
Fact: The rate of industrial production in Bengal has increased by 250 per cent over the last seven years.
Bengal presently occupies the top position in creating a conducive environment for business. Load shedding and bandhs are now history. Mandays lost due to strike is zero now.

*Claim: Narendra Modi has announced a new health insurance scheme but Bengal refuses to be a part of it.*
Fact: Bengal Government is already running a successful health insurance scheme ‘Swasthya Sathi’. The scheme has enrolled 50 lakh people so far. So far, 96,088 patients have availed of this cashless healthcare benefit scheme from the network of about 850 hospitals and nursing homes in the state.
The total estimate approved by the Finance Department for the group insurance scheme is Rs 1,363.72 crore.

*Claim: TMC was part of UPA 2 and Bengal received Rs 1.32 lakh crore from the 13th Finance Commission. Under Modi, Rs 3.6 lakh crore was given to Bengal by the 14th Finance Commission.*
Fact: Although the devolution to States had been increased in 14th Finance Commission, the Centrally sponsored schemes, grants and loans have been cut by Rs 1.34 lakh crore. In the General Budget 2015-16, 8 Schemes have been delinked from support of the Centre and 24 Schemes had changed sharing pattern, with higher share of States.
And in case of the 15th Finance Commission, the ToR proposes to use 2011 census data instead of the current 1971 census to decide revenue devolution. This will disadvantage states like Bengal which have controlled their populations better than northern states.

*Claim: Cattle smuggling and Bangladeshi infiltration have increased under TMC rule*

Fact: The BSF, which mans the borders, comes under the purview of the Union Home Ministry. If indeed cattle smuggling and infiltration is taking place, why has the BSF not taken any corrective measures?

Please see other posts in this blog page by clicking "Home" or from "My Favorite Posts" / "Popular Posts" / "Archives" sections, and if any remarks please feel free to post. Thanks & Vande Mataram!! 
Saroop Chattopadhyay.

Sunday, April 15, 2018

Bharatmata ki Jai.. A Bengali poem by Saroop Chattopadhayay in protest of Unnao, Surat, Jammu etc serial rape cases by BJP leaders & workers. ভারতমাতা কি জয় – স্বরূপ চট্টোপাধ্যায় এর একটি প্রতিবাদী বাংলা কবিতা, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিজেপি কর্মী ও নেতাদের দারা ধর্ষণের বিরুদ্ধে।



ভারতমাতা কি জয়

                                       স্বরূপ চট্টোপাধ্যায়

 

রে রে রে রে চারিদিকে শুধু চিৎকার,

জয় শ্রীরাম জয় শ্রীরাম জয় বজরঙ্গবলী।

ওরে ভক্তরা ভালো করে চেয়ে দেখ,

কোন ঘর কোন বাস বা কোন মন্দির, আছে কি খালি??

 

জয় শ্রীরাম ভারতমাতা কি জয়,  

আরে দেখ সেকুলারদের করছে ভয়।

ভক্তদের চাই শুধু একটি মেয়ে

হোক না সে শিশু, বালিকা, কিশোরী, যুবতী বা বৃদ্ধা;

হোক না সে কারোর চোখের মনি,  

ভক্তদের চাই শুধু একটি যোনি ।।

 

মেয়েদের শরীরের রক্তের এই দাগ,

পারবে তো ভক্তরা ভগবানের থেকে লুকোতে?

শিশু বালিকা বা যুবতী দের কবরে বসে,
 পারবে কি ভক্তরা তোমাদের স্বর্গে পৌছতে??  

 

 জয় শ্রীরাম ভক্তদের চাই শুধু একটি যোনী,  

প্রতিবাদ করলেই হয়ত বা জেলেই খুন;

কাশ্মীরের কাঠুয়া, গুজরাতের সুরাত বা ইউপির উন্নাও,

করছে ভয়, অথচ দেখছি টিভীতে বিজ্ঞ্যাপন

বেটি বাচাও বেটি পড়াও, কন্যা বাচাও……..

 

উন্নাওএর কন্যা সুরাতের বালিকা বা জম্মুর আসিফা..

কে যেন বলেছিল, সব আসিফাই আমার দুর্গা।

কিন্তু ভক্তরা যে দিয়েছে বিধান,

নো দুর্গা নো কালী কেবল জয় শ্রীরাম আর বজরঙ্গবলী।।

------------------------------------------------------------------------------------------------

Please see other posts in this blog page by clicking "Home" or from "My Favorite Posts" / "Popular Posts" / "Archives" sections, and if any remarks please feel free to post.
Thanks & Vande Mataram!! Saroop Chattopadhyay.

Monday, February 26, 2018

GRAMIN SWAROJGAR YOJONA (Haringhata) – An innovative project by West Bengal Government under guidance by Hon. CM Mamata Banerjee, for women empowerment & to make Bengal self sufficient for poultry products.

An article by Mr. Jayanta Sengupta.

The flagship scheme conceptualised by West Bengal Chief Minister Mamata Bandhopadhay has given women empowerment.

She decided to provide Ducks & Hens to the Women below the poverty line so that they can breed & earn money from them. An unique scheme which has been ridiculed by opposition, they did not & still don’t believe that this scheme has taken off.

Recently we went to Haringhata and saw the entire infrastructure of Haringhata Milk & Animal Husbandry used for this purpose. The infra was useless during the 34 years of Left Rule but now it has changed.

The entire process of number of stocks ( Ducks mainly) egg fertilisation hatching and nurturing the Ducklings are done with trained experts. Stocks are computerised , the food for Ducks ( Algae) were brought from South with high expense but now its grown there at a cost of Rs. 3.28 per kgs. The eggs which are not suitable for fertilisation are sold as Table Eggs.

This to counter the entry of eggs from different states. Below are some pictures which authenticate the scheme.

Joy Maa Mati Manusher Joy

Please see other posts in this blog page by clicking "Home" or from "My Favorite Posts" / "Popular Posts" / "Archives" sections, and if any remarks please feel free to post.
Thanks & Vande Mataram!! Saroop Chattopadhyay.

Monday, February 19, 2018

একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে দেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে কয়েকটি সোজসুজি প্রশ্ন... Some direct questions from an ordinary citizen of India to Prime Minister of India

লেখিকা শ্রীমতি শ্রীপর্ণা রায়
নরেন্দ্র মোদীর চার বছরের "রাম রাজত্বে" দেশের সাধারণ মানুষের সারা জীবনের সঞ্চয়ের ৩৫ হাজার কোটি টাকা পাঁচ জন শিল্পপতি দেশের মাটি থেকে বিদেশে চালান করে বহাল তবিয়তে বিদেশেই জমিয়ে বসেছেন.... 

১. ললিত মোদী .... ৭০০০ কোটি টাকা 
২. বিজয় মাল্য.... ৯০০০ কোটি টাকা 
৩. জতিন মেহতা...৬,৭০০ কোটি টাকা 
৪. নীরব মোদি... ১১,৫০০ কোটি টাকা 
৫. বিক্রম কোঠারী... ৮০০ কোটি টাকা


একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে দেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে কয়েকটি সোজসুজি প্রশ্ন... 

১. চার বছর আপনি ৮০ টি দেশ ঘুরেছেন আমাদের মতন সাধারণ দেশবাসীর করের টাকায়, অনেক ভাষন দিয়েছেন বিদেশের মাটিতে, অনেক ছবি/সেল্ফি তুলেছেন সেইসব দেশের রাষ্ট্রনায়কদের সাথে.... কিন্তু ভারতবাসীর টাকা মেরে যারা বিদেশে পালিয়ে গেলো আপনার জমানায় তাদের দেশে ধরে আনতে আপনি পারলেন না... তাহলে এত ঢক্কানিনাদ করে আপনার বিদেশ সফরের প্রয়োজন কী...?? আপনি বিদেশ থেকে দেশের কালো টাকা ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, সে তো দূর অস্ত, আপনি মশাই দেশের সাদা টাকা লুট হওয়াই রুখতে পারেন না, লুটেরাদের ধরে আনতে পারেন না... তাহলে আমাদের টাকা খরচ করে আপনার বিদেশ সফর কী এইসব লুটেরাদের আশ্রয় নেওয়ার নিরাপদ দেশ খোজার জন্য ...?? 

২. কী করে আপনার প্রধানমন্ত্রীর অফিস...?? প্রতিটি লুটেরার বিরুদ্ধে অভিযোগ আপনার দপ্তরে জমা পড়ার পরও কীভাবে এরা দেশ ছেড়ে পালাতে সক্ষম হয়...?? আপনার সাথে বিদেশে ছবি তোলার সাহস পায়...?? আপনার অফিস কী শুধু " মন কী বাত" আর আপনার ঝুটা ইমেজ বিল্ডিং এর জন্য...?? গুজরাট থেকে সব পছন্দের অফিসারদের এনে বসিয়েছেন নিজের অফিসে শুধু কী লুটেরা ছোটা-মোটা ভাইদের সেফ এস্কেপ রুট তৈরী করে দেওয়ার জন্য আর ২০১৪ সালের ৩ ডি ডিজিটাল "মোদী চালিশা" প্রচারের ৫০০০ হাজার কোটি টাকার কৃতজ্ঞতা স্বীকার করার জন্য...?? দেশবাসী আজ জানতে চায় মোদীজী....?? আপনার জবাব চাঁই...?? 

৩. আপনার সি বি আই, আপনার ই ডি , আপনার এস এফ আই ও, আপনার সেবি , আপনার আর বি আই.... কী কাজ করে...?? ঘটনা ঘটার পর যখন লুটেরা দেশের মাটি ছেড়ে বিদেশের মাটিতে পৌছান তখন নিশ্চিন্ত মনে প্রেস কনফারেন্স করে ঘটনার ইতিহাস ভুগোল বলেন তারা, তল্লাশী করেন লুটেরাদের প্রায় ফাঁকা করে নিয়ে যাওয়া বাসস্থান, কারখানা, দোকান ইত্যাদিতে , দু চারজন চুনোপুটি কর্মচারীকে গ্রেফতার করেন, আর এমন ভাবসাব দেখান যেনো কেস একেবারে তাদের হাতের মুঠোয়... তাহলে অভিযোগ জমা পড়ার পর কোন কেমিস্ট্রিতে তারা চুপ থাকেন...?? সব কিছু লুটেরারা কীভাবে ম্যানেজ করে নেয়...?? এইসব সংস্থাগুলির এত বড় বড় পরিকাঠামো তো শুধু দেশবাসী কে প্রতারণা থেকে উপযুক্ত নজরদারির মাধ্যমে আগে থেকেই সতর্ক করার এবং বাঁচানোর জন্য, তাহলে বারবার তারা এই কাজে ব্যার্থ হয় কী করে...?? কেনো প্রতিটি ঘটনায় এইসব কেন্দ্রীয় ইনভেস্টিগেশন সংস্থার ওপরতলার অফিসারদের সাথে লুটেরাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কথা শোনা যায়...?? এর দায় কেনো আপনি নেবেন না...?? আপনি স্বচ্ছ ভারতের স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতায় এসে দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ সরকার আমাদের উপহার দিলেন ... এর দায় নিয়ে আপনি পদত্যাগ করবেন না কেনো...?? 

৪. আজ যদি দেশের সব ঋণগ্রস্থ কৃষক বলেন যে তারা ঋণ শোধ করবেন না... যদি দেশের সব ঋণগ্রস্থ  ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ী বলেন যে তারা ঋণ শোধ করবেন না যতক্ষণ না পর্যন্ত দেশের এলিট শ্রেনীর শিল্পপতিরা তাদের ঋণ শোধ না করে, তাহলে আপনি সেই বিদ্রোহ সাম্‌লাতে পারবেন তো মিস্টার মোদী...?? যদি তারা বলেন আগে আপনি বিদেশে পাচার হওয়া এদেশের রাষ্ট্রায়ত্ব বাঙ্কের সাদা টাকা ফেরত নিয়ে আসুন , তাঁরপর আমরা আমাদের লোন শোধ করবো... কী করবেন আপনি...?? গুলি করে মারবেন তাদের, না বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়ে তাদের আত্মহত্যা করতে বাধ্য করবেন...?? যদি তারা লোন শোধ না করে তাদের দোষ দিতে পারবেন তো মোদী সাব... ?? নিজের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করে দেখুন একবার...?? 

৫. লুটেরাদের একজন আপনার দলের মনোনীত সাংসদ ছিলেন, একজন আপনার দলের এক মুখ্যমন্ত্রীর এবং আপনার ক্যাবিনেটের একজন মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ ছিলেন, একজন আপনার অতি ঘনিষ্ঠ শিল্পপতি আদানীর জামাই,একজন তো আপনার সাথে একসাথে বিদেশে স্টেজ শেয়ার করেছেন এবং আপনার অর্থমন্ত্রীর ডেলিগেশন টিমে ছিলেন.... এসবের দায় আপনি নেবেন না...?? দেশবাসীর কাছে জবাব দেবেন না আপনার " মন কী বাত" অনুষ্ঠানে...?? এতবড় লজ্জাজনক ঘটনার পর আপনার কোনো টুইট নেই কেনো...?? আপনার নীরবতা কী আপনার লজ্জিত বিবেকের দংশন, নাকি নির্ভেজাল পলায়ন ...?? দেশবাসী জানতে চায় মিস্টার মোদী... হনুলুলুতে অতি বৃষ্টি হলে যিনি  সেকেন্ডের মধ্যে টুইট করেন, তিনি নিজের দেশের এতবড় দুর্ঘটনায় নীরব কেনো...?? একি "নীরবে" নীরব সমর্থন...?? জবাব চায় দেশবাসী.... 

প্রধানমন্ত্রী উত্তর দেবেন না জানি.... আবার ভাট বকা শুরু করবেন আগামী মন কী বাত অনুষ্ঠানে.... কিন্তু ভক্তগণ আপনাদের কাছে এর কী উত্তর আছে জানার খুব ইচ্ছা রইলো.... যদিও জানি এসব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া আপনাদের কম্ম নয়...আপনাদের গোয়ালের সিলেবাসে গরু, মন্দির, মসজিদ, পাকিস্তান, মমতাজ বেগম ছাড়া আর কোনো চ্যাপ্টার ই যে নেই.... আপনাদের আর দোষ কী... ভালো থাকবেন আর অপেক্ষা করবেন ২০১৯ এর.... সব হিসেব সুদে আসলে বুঝে নেওয়ার জন্য।


Written by Sreeparna Roy
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1096921853783874&id=100003982097974

For more details on Nirav Modi's  fraud please read our previous article:
“Nirob Modi “ on Nirav Modi. Why our SEVAK Modi is Nirob (silent) on NIRAV Modi?

Please see other posts in this blog page by clicking "Home" or from "My Favorite Posts" / "Popular Posts" / "Archives" sections, and if any remarks please feel free to post. 
Thanks & Vande Mataram!! Saroop Chattopadhyay.

Thursday, February 15, 2018

“Nirob Modi “ on Nirav Modi. Why our SEVAK Modi is Nirob (silent) on NIRAV Modi?

In Narendra Modi’s regime after Jatin Mehta, Vijay Mallya, Gautam Adani, etc another name came out as Public Bank Loan Defaulter which is Nirav Modi.

Now our question is why our SEVAK Modi is Nirob (silent) on NIRAV Modi???

It’s possibly the biggest gigantic fraud that our Nationalised Banks have experienced. Post Mr. Vijay Mallaya issue we thought all loop holes has been plugged but it seems it has open flood gates.
A fraud going on from 2011, Mr. Nirav Modi as has been written had used forged documents used the banking swift mechanism in contriving with few Bank employees to take multiple loans from different banks.

The initial fraud amount quoted would be Rs. 11 thousand Four hundred crores but its only the tip of an ice berg if all banks are included then as per industry experts say it may well cross Rs. 30 thousand core.

All happening after the Whistle blower Mr. S V Hari in 2016 complained to all Investigating agencies about the fraud (Geetanjali) of whom he had been a victim. No reply came from any quarters but a mail stating from ROC that case been closed (interview with Rahul Kanwal India Today TV). Below are the sequential incidents which people of India needs to infer.
1.  1st Jan 2018 Mr. Nirav Modi left country.
2.  1st Jan 2018 Mr. Nishant Modi brother of Mr. Nirav Modi left.
3.  4st Jan 2018 Mr. Mehul Choksi left
4.  6 th Jan 2018 Mr. Nirav Modi s wife left
5.  29th Jan 2018 CBI receives complaint from PNB
6.   2nd Feb CBI issues look out notice.


বাড়িতে টাকা রাখলে নরেন্দ্র মোদির ভয়।।
ব্যাঙ্কে টাকা রাখলে নীরব মোদির ভয়।।
If you keep cash at home then Narendra Modi..
If you keep cash in Bank then Nirav Modi.

Here I'm putting some facts:

Neeshal Modi is Nirav Modi's real brother and they are partners in business.
Neeshal is married to Isheta.
Isheta is the only daughter of Dipti Salgaocar.

Dipti is the real sister of Mukesh and Anil Ambani.
NOW IT DOESN'T REQUIRE A SHERLOCK HOLMES TO KNOW HOW THE 11,000 CRORES SCAM HAPPENED AND WHY IS ONLY NIRAV'S NAME BEING SPOKEN AND NOBODY TALKING ABOUT NEESHAL.

The most surprising factor here is the timing when the complaint had specifically stated that a look out notice needs to be issued.
Thus our money gone.
Lalit Modi gone.
Mr. Mallya flew away &
Mr. Nirav Modi says Diamond is forever.
Shame!

Written by Sri Jayanta Sengupta & myself.

 
Please see other posts in this blog page by clicking "Home" or from "My Favorite Posts" / "Popular Posts" / "Archives" sections, and if any remarks please feel free to post.


Thanks & Vande Mataram!! Saroop Chattopadhyay.

Monday, February 12, 2018

Some thoughts about Love Jihad during this Valentine Week & Valentine’s Day written by --Zinna Ahmed. প্রেম-দিবসের প্রাক্কালে 'লাভ-জিহাদ' নিয়ে কিছু কথা লিখেছেন জিন্না আহমেদ


সম্প্রতি লাভজিহাদশব্দটি ভারতীয় উপমহাদেশের ভাষা-শব্দভান্ডারে তাৎপর্যপূর্ণ  শব্দ হিসেবে নিজের জায়গা নির্দিষ্ট করে নিচ্ছে। শব্দটি যদিও ভারতের উগ্র-হিন্দুত্ববাদী সংগঠণগুলির  মস্তিষ্কপ্রসূত, তবু এর বিষয়তাৎপর্যকে ধারণ করেছে প্রায় সমস্ত ধর্মের উগ্র-মতাবলম্বীরা।  সম্প্রতি আন্তঃধর্মের প্রেমের অপরাধে খুন হয়ে গেলো অঙ্কিত সাক্সেনা। এখানে মুসলিম পরিবারের হাতে খুন হয়েছে হিন্দু যুবক, আর রাজস্থানে এই অভিযোগেই হিন্দুপ্রচারকের হাতে খুন হয়েছে মুসলমান শ্রমিক। বাংলাদেশ ভারতে একই অভিযোগের কন্ঠস্বর শোনা যায় মুসলমান হিন্দু মৌলবাদীদের কন্ঠে। দুটি দেশেই লাভজিহাদেরঅভিযোগে  বারবার আক্রান্ত হয়েছে  তথাকথিত ভিন্নধর্মের যুগলেরা। 


লাভ জিহাদনিয়ে যতই সোরগোল তোলো না কেন বাছা, ‘লাভে মধ্যেই যে  ‘জিহাদে শর্ত নিহিত থাকে তা তোমাকে মানতেই হবে। প্রতিটি যুগেই ভালবাসার জিহাদ তো  ভালবাসাহীন নির্মম সমাজের দিকে ছুঁড়ে দিয়েছে চ্যালেঞ্জ। সামন্ততান্ত্রিক রক্তচক্ষুর বিরুদ্ধে তাকে রুখে দাঁড়াতে হয়েছে। ভালবাসা চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে ক্ষয়িষ্ণু মূল্যবোধকে, সনাতন প্রথাকে,পরিবারকে, ধর্মকে, এমনকি রাষ্ট্রকেও।  সামন্ততান্ত্রিক মূল্যবোধের ঠুলি চোখে পড়ে থাকলে ভালবাসার শক্তিকে অনুভব করা  সম্ভব নয়। আন্তঃধর্মেরঃ বিয়ের কথা দূরে থাক, সনাতন সমাজের তাঁবেদারেরা এই প্রজন্মের স্বধর্মের তরুণ-তরুণীদের সাধারণ মেলেমেশাকেও সহ্য করতে পারে না, মেনে নিতে পারে না বলেই এই প্রজন্মের নিজস্ব পছন্দের বিয়েকে লাভ- মেরেজআখ্যা দিয়ে তাদের সামাজিকভাবে আলাদা করতে চায়। পাশাপাশি যে অ্যারেঞ্জ-মেরেজে পক্ষে তারা সাওয়াল করে তাতে মানবতার অপমানের দিকগুলিকে ঐতিহ্য বলে গৌরবান্বিত করে তুলতে চায়। সেই অর্থে আমাদের অবক্ষয়িত সমাজে লাভ-মেরেজআসলে লাভ-জিহাদ

সমাজের স্থিতাবস্থার কর্ণধারেরা চিরকালই প্রেমের বিপক্ষে, তা সেটা স্বধর্মেই হোক বা বিধর্মে। মোঘল সম্রাট আকবরের পুত্র সেলিম আর রাজ্যের নর্তকী অনিন্দ্য  সুন্দরী আনারকলির প্রেম সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। প্রেমের জন্য এত বড় আত্মত্যাগ এই উপমহাদেশে  এক বিরল দৃষ্টান্ত। সম্রাট আকবর এই সম্পর্ক মেনে নেন নি। কিন্তু প্রেমশক্তিতে দুর্নিবার সেলিম পিতার বিরুদ্ধে ঘোষনা করে লাভ-জিহাদ কিন্তু   শক্তিশালী আকবরবাহিনীর কাছে সেলিম পরাজিত হয়। নিজ সন্তানের মৃত্যুদন্ড ঘোষনা করে আকবর। সেলিমকে বাঁচাতে আনারকলি নিজের জীবনের বিনিময়ে সেলিমের প্রাণ ভিক্ষা চায়। অবশেষে সেলিমের চোখের সামনেই আনারকলিকে জীবন্ত কবর দেওয়া হয়। ভালবাসাকে বারবার পরীক্ষিত হতে হয়েছে তার অভ্যন্তরে জিহাদ আছে বলেই। 


লাভ-জিহাদতো আন্তঃধর্মের পরিণয় সংক্রান্ত বিষয় নয়। আমাদের শাশ্বত প্রেমের জুটি  রাধা-কৃষ্ণের দিকে একবার চোখ ফেরানো যাক। রাধিকা ছিলেন আয়ান ঘোষের স্ত্রী এবং সম্পর্কে  কৃষ্ণের মামিমা। বৈষ্ণব-পদাবলীর অভিসারপর্যায়ের পদগুলির দিকে তাকালেই বোঝা যাবে সামাজিকভাবে অবৈধ এই প্রেম ছিল কতটা দুর্নিবার! প্রেমের জিহাদ তো শাশ্বত প্রমের যুগল মূর্তিতেই রয়েছে। জিহাদের আরো নমুনা আছে মথুরা পর্যায়ে কৃষ্ণের আর এক প্রেমকে কেন্দ্র করে। কৃষ্ণ রুক্মিণীর কাছ থেকে পত্র পেলেন তার পিতা বিদর্ভরাজ  তার সাথে শিশুপালের  বিবাহ স্থির করেছেন, কিন্ত রুক্মিনী ভালোবাসেন কৃষ্ণকেই। সুতরাং কৃষ্ণ যেন তাকে উদ্ধার করেন। বলরাম সবই জানতেন। রুক্মিনীর পত্র দেখা মাত্র ঠিক করলেন তিনি বিদর্ভ আক্রমণ করবেন ঠিক হল কৃষ্ণ রুক্মিনীকে মন্দির থেকে রথে তুলে পালাবেন। বলরাম বিদর্ভের রাজধানী অবরোধ করে রাখবে, যাতে  কোন সেনা কৃষ্ণের পেছনে না আসতে পারে। এই পর্বে বলরামের একটা উক্তি মহাভারতে খুবই   উল্লেখযোগ্য তা হলো, “বিদর্ভরাজকে সভ্যতা সেখানো দরকার”! অর্থাৎ যেসব গোষ্ঠি তাদের কন্যাকে স্বয়ংবরের সুযোগ দেয় না, তাদের অসভ্য বললেন বলরাম,

মহাভারতে আমরা আরও দেখেছি যে অর্জুন যখন  জানলেন সুভদ্রা তাকে ভালোবাসেন ( এবং তিনিও সুভদ্রার প্রেমে বিভোর) , কিন্ত তার বিবাহ দুর্যোধনের সাথে হবে তখন তিনি কৃষ্ণের কাছে মার্গ দর্শন চাইলেন কৃষ্ণ বললেন, ‘এই ক্ষেত্রে ক্ষত্রিয় মার্গ একটিই ! সুভদ্রাকে নিয়ে পালাও! রথ পাঠিয়ে দিচ্ছি’! তাহলে একটা ব্যপার বেশ  পরিস্কার, পুরাণে মহাকাব্যে যেটুকু ধর্মীয় স্বাধীনতার নিদর্শন রাখা হয়েছেবর্তমানে ধর্মবাদীরা সেটুকুও মানে না।


এই সমস্ত পুরাণ কাহিনি থেকে আমরা কী শিক্ষা নেব? যুগলেরা নিজের সিদ্ধান্ত নিজেরা নেবে নাকি তথাকথিত সমাজের দন্ডমুন্ডের কর্তারা নেবে? অজস্র উদাহরণ দেওয়া যায়। হিন্দুধর্মের পৃষ্ঠপোষকেরাই উদাহরণগুলো হজম করতে পারবেন না।চর্যাপদের  অভ্যন্তরস্থ কাহিনি বিশ্লেষণ করে ১০ সংখ্যক পদে দেখা যায় কাহ্ন নগরের বাইরে অচ্ছুত কোন এক ডোম্বীর উদ্দেশে প্রেম নিবেদন করেছে এবং১৯ সংখ্যক পদে দেখা যায় বাদ্য বাজিয়ে সেই ডোম্বীকে  বিবাহ  করতে যাচ্ছে।


এই অপরূপ প্রেমের অভিঘাতে কি সমাজের স্থিতাবস্থা টাল খায় নি? টাল খেয়েছে কিন্তু অনার কিলিংহয় নি। অথচ অধুনা সমাজে অনার-কিলিংকে তাত্ত্বিক ভিত্তি দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। মুসলমান সাজিয়ার  সাথে প্রেম করার জন্য হিন্দু অঙ্কিত সাক্সেনাকে তার প্রেমিকার ভাই এবং বাবা দিল্লীর রাস্তায় সবার সামনে কুপিয়ে খুন করেছে। লোকেরা সেই দৃশ্য মোবাইলে তুলতে ব্যস্ত ছিল-কেউ এগিয়ে আসেনি তাকে বাঁচাতে। রাজস্থানে কর্মরত শ্রমিক আফরাজুলকে প্রকাশ্যে হত্যা করা হলো লাভ-জিহাদে অভিযোগে। এই হত্যাকান্ড ভিডিও তে ছবি তুলে ভাইরাল করা হলো অন্যদের আতঙ্কিত করার জন্য। 

শুরুর কথা দিয়েই শেষ করি। সব সময়ই প্রেম অপ্রতিরোধ্য। লাভ-জিহাদেরঅজুহাতে অথবা অনার-কিলিংশিরোনামে এর গতি রুদ্ধ করার চেষ্টা মানেই ইতিহাসের অমোঘ স্রোতের বিপক্ষে যাওয়া। আমরা এই কথাগুলি বলছি লাভ-জিহাদের ঐতিহাসিক শিবির থেকে, যে শিবিরে প্রেমই একমাত্র ধর্ম, তাই ধর্মান্তরকরণের কোন প্রশ্ন নেই,আছে পূর্ণ-মানবিক পৃথিবীর প্রতিশ্রুতি।
লিখেছেন --Zinna Ahmed Edited By Saroop Chattopadhyay

Please see other posts in this blog page by clicking "Home" or from "My Favorite Posts" / "Popular Posts" / "Archives" sections, and if any remarks please feel free to post.
Thanks & Vande Mataram!! Saroop Chattopadhyay.

Some recent posts

ভগবান রামচন্দ্র (রঘুবীর) ও ঠাকুর শ্রী রামকষ্ণ পরমহংস দেব, আর বর্তমানের সেক্যুলার (আসলে সিক কুলার) গণ।

শ্রীরামকৃষ্ণের কুলদেবতা ছিলেন ৺রঘুবীর। তিনি নিজে  দেবতার কবচ পরতেন, তাঁর পার্থিব শরীর পঞ্চভূতে লয় হওয়ার পরবর্তী সময়ে শ্রীমা সেই পবিত্র কব...